ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে স্থাপিত স্কানিং মেশিন এর রেডিয়েশন নিয়ন্ত্রনের নির্দে
ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে স্থাপিত স্কানিং মেশিন এর রেডিয়েশন স্বাস্থ্য ঝুকির বিষয়ে গত ১২.২.২০১২ তারিখে হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশ (ঐজচই) একটি রীট মামলা দায়ের করলে হাইকোর্ট স্বাস্থ্য ঝুকিপূর্ন স্কানিং মেশিন স্থাপন কেন বে-আইনি হবে না মর্মে ২ সপ্তাহের রুল নিশি স্থায়ী জারি করেন। উল্লেখ্য গত ১৩.১২.১১ তারিখে নিউ নেশন, ৭.২.১২ তারিখে যুগান্তর, ২৩.১.১২ তারিখে সংবাদ,২১.১.১২ তারিখে বাংলাদেশ সময় পত্রিকা সমূহের রিপোর্টের ভিত্তিতে রীট মামলাটি দায়ের করা হয়। শুনানী শেষে বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী এবং বিচারপতি মোঃ আশরাফুল কামাল এর আদালত অদ্য রুল নিস্পত্তি করে রায় প্রদান করেন।
শুনানিতে বাদী পক্ষের এডভোকেট মনজিল মোরসেদ বলেন বিমান বন্দরে স্থাপিত স্কানিং মেশিন হতে নির্গত রেডিয়েশন জনস্বাস্থের জন্য মারাতœক ক্ষতির কারন। এতে মানুষের বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে এমনকি ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে। আদালত রুল নিষ্পত্তি করে বিবাদী সিভিল এভিয়েশন কে এই মর্মে নির্দেশনা দেন যে, x ray স্কানিং মেশিন হতে যাতে জনস্বার্থের ক্ষতি হতে না পারে বা রেডিয়েশন নির্গত না হয়, তার নিশ্চায়তা বিধান করতে হবে।
মামলায় বাদী হলেন এডভোকেট আসাদুজ্জামান সিদ্দিকী এবং বিবাদী হলেন সচিব, সিভিল এভিয়েশন এন্ড টুরিজম ,সচিব স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়,সচিব পরিবেশ মন্ত্রনালয়, চেয়ারম্যান এটমিক এনার্জি কমিশন এর চেয়ারম্যান, সিভিল এভিয়েশন বাংলাদেশ ,ডাইরেকটর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দও, ঢাকা।
বাদী পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এডভোকেট মনজিল মোরসেদ। ৫নং বিবাদী সিভিল এভিয়েশন এর পক্ষে এডভোকেট সাইফুর রশিদ এবং সরকার পক্ষে ছিলেন ডি এ জি মোতাহার হোসেন সাজু।
বার্তা প্রেরক-
এডভোকেট মনজিল মোরসেদ