হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার দিনারপুর এলাকার পাহার কাটা বন্ধে এইচ আর পি বি র দায়ের কৃত মামালায়
হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার দিনারপুর এলাকার পাহাড় কাটার বিষয়ে গত ২২ আগষ্ট ২০১৫ দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়। উক্ত খবরের উপর ভিত্তি করে ঐজচই পাহাড় কাটা বন্ধ করার জন্য ১৩.১২.২০১৫ তারিখ হাইকোর্টে একটি রিট মামলা দায়ের করে। দেশের সংবিধান ও আইনে পাহার কাটা বে- আইনী কাজ। আজ ১৪.১২.২০১৫ বিচারপতি কাজী রেজাউল হক ও বিচারপতি আবু তাহের মোঃ সাইফুর রহমান এর আদালত শুনানী শেষে পাহার কাটা কেন বে -আইনী ঘোষনা করা হবে না মর্মে ৪ সপ্তাহের রুল জারি করেন। আদালত অন্য এক অন্তবর্তী কালীন আদেশে পাহারকাটা বন্ধে স্থিতাবস্থা বজায় রাখার নির্দেশ দেন এবং পাহাড় কাটার সাথে জরিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের নির্দেশ দেন। নিয়মিত ভাবে পাহাড় কাটা বন্ধে স্থিতাবস্থার নির্দেশ পালনের নিয়মিত মনিটরিং করার আদেশ প্রদান করেন। আদালতের আদেশ প্রতিপালন করে রেজিষ্টারের মাধ্যমে আগামী ২ সপ্তাহের মধ্য অগ্রগতি প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করার নির্দেশ দেন সিলেট বিভাগের পরিবেশ ডাইরেকটর, হবিগঞ্জ জেলার ডেপুটি ডাইরেকটর, হবিগঞ্জ এর পুলিশ সুপার নবীগঞ্জ এর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নবীগঞ্জ উপজেলার ও সি কে।
শুনানীতে এডভোকেট মনজিল মোরসেদ বলেন পাহার কাটা পরিবেশ বিপর্জয়ের জন্য অন্যতম দায়ী । এর ফলে জীবন, পশুপাখী ধবংস প্রাকৃতিক সম্পদ বিনষ্ট হচ্ছে। পরিবেশ রক্ষা আমাদের সাংবিধানিক ও আইনগত দায়িত্ব¡।
মামলার বাদী হচ্ছেন এডভোকেট আসাদুজ্জামান সিদ্দিকী ও এডভোকেট একলাছ উদ্দিন ভূইঞা। মামলার বিবাদীরা হচ্ছেন পরিবেশ সচিব, ডাইরেকটর জেনারেল পরিবেশ, ডাইরেকটর পরিবেশ ( মনিটরিং ও এনফোর্সমেন্ট) ,ডাইরেকটর সিলেট বিভাগ, ডেপুটি ডাইরেকটর হবিগঞ্জ, ডিসি হবিগঞ্জ পুলিশ সুপার হবিগঞ্জ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ও.সি নবীগঞ্জ উপজেলা এবং সোনা মিয়া পিতা মৃত নয়াব উল্লাহ, সাং বনগীজ,পোঃ ও থানা নবীগঞ্জ, জেলা হবিগঞ্জ,
বাদী পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এডভোকেট মনজিল মোরসেদ এবং বিবাদী পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন ডিএজি তাপস কুমার বিশ্বাস।
এইচআরপিবি ডেস্ক
তাং ১৪.১২.১৫